#এইসব দিনগুলি ৩
#এইসব_দিনগুলি_৩
এলাকায় তেমন কাউকে চিনিনা।ব্যাপারটাতে অবশ্য ভালোই হয়েছে,সকালে অনেকক্ষণ ঘুমানো যায়।ঘুম থেকে উঠে দেখি ১০:০০ টা বাজে।তাতে আমার তেমন কিছু যায় আসেনা।আরো কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে নিলাম।বিছানা ছাড়তে ছাড়তে ১১ টা বেজে গেল।বাসা থেকে বের হতেই দেখলাম বাসার গেটে কিছু ছেলেপেলে সিগারেট খাচ্ছে।ব্যাপারটা খারাপ না,সিগারেট একটি বাজে জিনিস।এটা দ্রুত খেয়ে দুনিয়া থেকে শেষ করে দিতে হবে।অন্যভাবে বলা যায়,সিগারেট দুনিয়ার একমাত্র ফরমালিনমুক্ত খাদ্য।এসব ভাবতে ভাবতে আমিও একটা সিগারেট ধরানোর ইচ্ছা পোষণ করলাম।সিগারেট খাওয়া নিয়ে সাদিয়ার তীব্র আপত্তি আছে।শেষ যেবার সিগারেট ছাড়ার প্রতিজ্ঞা করে আবার সিগারেট খেয়েছিলাম তখন সে বলেছিল,"সবাই কি আর চেঞ্জ হয়ে মানুষ হয়?নাতো!"
সাদিয়ার কথা আপাতত উপেক্ষা করলাম।এ বিষয়ে অনিন্দ্য ভাই বলেছে,যদি দিনকাল খারাপ না হয় তাহলে মেয়েদের কথা শুনবিনা।আর যদি মেয়েদের কথা শোনার মত খারাপ দিন চলে আসে তাহলে সেইদিন আত্মহনন করে নিস।
আত্মহত্যার কথা মনে হতেই মনে পড়লো গতকাল এক চ্যাংড়া ছেলে নাকি প্রেমের জন্য আত্মহত্যা করেছে।আশ্চর্য!!প্রেমের জন্য আত্মহত্যা করবে কেন?সিনেমায় তো দেখি প্রেমে ব্যর্থ হয়ে মদ খায় গাজা খায়।আর ছেলেটা গলায় দড়ি দিয়ে মরলো।ছিঃ ও যদি মরার আগে তার একহাত ঝুলে থাকা লম্বা জ্বিহার কথা চিন্তা করতো তাহলেও অন্তত গলায় দড়ি দিতো না।অথচ মরার জন্য আরো কত আধুনিক উপায় ছিল। ইদানীং তো গুগল প্লেস্টোরেও সুইসাইড করার এপস পাওয়া যায়।ব্লুহোয়েল খেলেও তো মরা যেত।সুইসাইড করার পদ্ধতি হিসেবে অনিন্দ্য ভাই অবশ্য একটা পথ দেখিয়েছিল।তিনি বলেছেন,আমরা একদিন বিটলবণ আর কফি মিশায় খেয়ে সুইসাইড করব।যদি কাজ না হয় তাহলে শুধু বিটলবণ খাওয়া শুরু করব,মরার আগ পর্যন্ত।তার রুমে সবসময় হরেকরকমের বিটলবণ থাকতো।একবার তো উনি বিএমএ স্টাফদের বীটলবন খাওয়ায় দিতে চেয়েছিলেন।
বিটলবণ খেয়ে সুইসাইড করার ব্যাপারে আমি রাজি হয়েছিলাম,আজিজ হয়নি।সবার মরার সাহস থাকেনা।
অনেকদিন ভীতু আজিজের সাথে দেখা হয়না।
কৃতজ্ঞতা Lt. Shafique
এলাকায় তেমন কাউকে চিনিনা।ব্যাপারটাতে অবশ্য ভালোই হয়েছে,সকালে অনেকক্ষণ ঘুমানো যায়।ঘুম থেকে উঠে দেখি ১০:০০ টা বাজে।তাতে আমার তেমন কিছু যায় আসেনা।আরো কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে নিলাম।বিছানা ছাড়তে ছাড়তে ১১ টা বেজে গেল।বাসা থেকে বের হতেই দেখলাম বাসার গেটে কিছু ছেলেপেলে সিগারেট খাচ্ছে।ব্যাপারটা খারাপ না,সিগারেট একটি বাজে জিনিস।এটা দ্রুত খেয়ে দুনিয়া থেকে শেষ করে দিতে হবে।অন্যভাবে বলা যায়,সিগারেট দুনিয়ার একমাত্র ফরমালিনমুক্ত খাদ্য।এসব ভাবতে ভাবতে আমিও একটা সিগারেট ধরানোর ইচ্ছা পোষণ করলাম।সিগারেট খাওয়া নিয়ে সাদিয়ার তীব্র আপত্তি আছে।শেষ যেবার সিগারেট ছাড়ার প্রতিজ্ঞা করে আবার সিগারেট খেয়েছিলাম তখন সে বলেছিল,"সবাই কি আর চেঞ্জ হয়ে মানুষ হয়?নাতো!"
সাদিয়ার কথা আপাতত উপেক্ষা করলাম।এ বিষয়ে অনিন্দ্য ভাই বলেছে,যদি দিনকাল খারাপ না হয় তাহলে মেয়েদের কথা শুনবিনা।আর যদি মেয়েদের কথা শোনার মত খারাপ দিন চলে আসে তাহলে সেইদিন আত্মহনন করে নিস।
আত্মহত্যার কথা মনে হতেই মনে পড়লো গতকাল এক চ্যাংড়া ছেলে নাকি প্রেমের জন্য আত্মহত্যা করেছে।আশ্চর্য!!প্রেমের জন্য আত্মহত্যা করবে কেন?সিনেমায় তো দেখি প্রেমে ব্যর্থ হয়ে মদ খায় গাজা খায়।আর ছেলেটা গলায় দড়ি দিয়ে মরলো।ছিঃ ও যদি মরার আগে তার একহাত ঝুলে থাকা লম্বা জ্বিহার কথা চিন্তা করতো তাহলেও অন্তত গলায় দড়ি দিতো না।অথচ মরার জন্য আরো কত আধুনিক উপায় ছিল। ইদানীং তো গুগল প্লেস্টোরেও সুইসাইড করার এপস পাওয়া যায়।ব্লুহোয়েল খেলেও তো মরা যেত।সুইসাইড করার পদ্ধতি হিসেবে অনিন্দ্য ভাই অবশ্য একটা পথ দেখিয়েছিল।তিনি বলেছেন,আমরা একদিন বিটলবণ আর কফি মিশায় খেয়ে সুইসাইড করব।যদি কাজ না হয় তাহলে শুধু বিটলবণ খাওয়া শুরু করব,মরার আগ পর্যন্ত।তার রুমে সবসময় হরেকরকমের বিটলবণ থাকতো।একবার তো উনি বিএমএ স্টাফদের বীটলবন খাওয়ায় দিতে চেয়েছিলেন।
বিটলবণ খেয়ে সুইসাইড করার ব্যাপারে আমি রাজি হয়েছিলাম,আজিজ হয়নি।সবার মরার সাহস থাকেনা।
অনেকদিন ভীতু আজিজের সাথে দেখা হয়না।
কৃতজ্ঞতা Lt. Shafique
Comments
Post a Comment